School Code: 6061 || College Code: 6028 || EIIN: 136825
মজিদ জরিনা ফাউন্ডেশন স্কুল এন্ড কলেজ উদীয়মান একটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম।এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি ২০২২ সালে জাতীয় শিক্ষা সপ্তাহে নির্বাচিত ঢাকা বিভাগের শ্রেষ্ঠ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।আধুনিক সকল সুবিধা সম্পন্ন এ প্রতিষ্ঠানটি বর্তমান শিক্ষার্থীদের উন্নত লেখাপড়া, ডিসিপ্লিন চর্চা,সার্বক্ষণিক মনিটরিং ব্যাবস্থাপনায় জেলার সকল শ্রেণি পেশার মানুষের কাছে আস্থার প্রতীক হয়েছে।
বাংলাদেশ পুলিশের সাবেক আইজিপি জনাব একেএম শহীদুল হক বিপিএম পিপিএম মহোদয় তাঁর পিতা ও মাতার নামে এ প্রতিষ্ঠানটি স্থাপন করেছেন। প্রতিষ্ঠাতা ও গভর্ণিং বডির সম্মানিত সভাপতি জনাব একেএম শহীদুল হক বিপিএম পিপিএম মহোদয়ের সার্বিক নির্দেশনাশ প্রতিষ্ঠানটি অধ্যক্ষ জনাব এম ফরিদ আল হোসাইন এর যুগপোযোগী পাঠ পরিকল্পনা,গতিশীল ক্লাব কার্যক্রম,সময়োপযোগী পরীক্ষা পদ্ধতি,নিবিড় মনিটরিং সিস্টেম প্রতিষ্ঠানটিকে অতি অল্প সময়ে দেশের অন্যতম সেরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খ্যাতি এনে দিয়েছে। সুবিশাল ক্যাম্পাস ও মনোরম পরিবেশে সর্বোচ্চ নিরাপত্তায় এবং বিষয় ভিত্তিক চৌকস ও মেধাবী শিক্ষকমণ্ডলীর তত্বাবধানে মজিদ জরিনা ফাউন্ডেশন স্কুল এন্ড কলেজ আজ অভিভাবক ও শিক্ষার্থীদের স্বপ্ন পূরণে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
এক নজরে কলেজ পরিচিতিঃ
প্রতিষ্ঠাতা: জনাব একেএম শহীদুল হক বিপিএম, পিপিএম, সাবেক আইজিপি
প্রতিষ্ঠাকালঃ ২০ ডিসেম্বর , ২০১৩ খ্রীঃ
শিক্ষার্থী সংখ্যাঃ প্রায় ৩৫০০ জন
ল্যাবরেটরিজঃ ৫টি(পদার্থ বিজ্ঞান, রসায়ন, জীববিজ্ঞান, গণিত ও কম্পিউটার ল্যাব)
ভবন: ৩টি(স্কুলভবন, কলেজভবন এবং একাডেমিকভবন ও প্রশাসনিকভবন)
বিভাগ : বিজ্ঞান, মানবিক ও ব্যবসায় শিক্ষা।
পরিবহনসুবিধাঃ ১১টি নিজস্ব বাস (ঘড়িসাড়, পন্ডিতসার, চাকধ, নড়িয়া , ভোজেশ্বর, গোলারবাজার, বিঝারী, পঞ্চপল্লী, শরীয়তপুর, মনোরা, কাজিরহাট, জাজিরা, চিকন্দি, ডোমসার রুটে চলমান . )
প্রতিষ্ঠানটির বৈশিষ্ট্যসমূহঃ
১)বিষয় ভিত্তিক অভিজ্ঞ ও অনলাইন ক্লাস পরিচালনায় দক্ষ শিক্ষকমণ্ডলীর তত্ত্বাবধনে প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব অনলাইন প্লাটফর্মে পাঠদানের ব্যবস্থা রয়েছে।
২)CI( Class In-Charge), SAT( Section Admin Teacher) পদ্ধতিতে অধ্যক্ষ প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা সরাসরি মনিটরিং করেন।
৩) অনলাইন প্লাটফর্মে নিয়মিত ক্লাস, পরীক্ষা ও ফলাফল প্রদানের সর্বাধুনিক ব্যবস্থা বিদ্যমান।কলেজের ডায়নামিক ওয়েব সাইট(www.mjfsc.edu.bd) ও কলেজ ফেসবুক পেজ Mazid Jarina Foundation School and College, Shariatpur এ সকল কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে।
৩)ডিজিটাল হাজিরা পদ্ধতিতে রোল কল ও অনুপস্থিত শিক্ষার্থীদের অভিভাবককে মোবাইল মেসেজে তথ্য জানানো হয়।
৪) শিক্ষার্থীদের ডিসিপ্লিন চর্চায় সর্বাধিক গুরুত্ব দেয়া হয়,এছাড়া নিয়মিত এ্যাসেম্বলী,সাপ্তাহিক ক্লাব কার্যক্রম বিদ্যমান রয়েছে, শিক্ষার্থীরা নিজ পছন্দ অনুযায়ী বিতর্ক, স্পোর্টস,নাচ,গান,আবৃত্তি, কুইজ,সাইন্স অলিম্পিয়াড, গণিত অলিম্পিয়াড, ফটোগ্রাফি সহ নানাবিধ ক্লাব কার্যক্রমে অংশগ্রহণ করতে পারে।
৪) প্রতিদিন শিক্ষার্থীদের কলেজ নির্ধারিত হেয়ার কাট,ড্রেস- আপ তদারকি করা হয়।
৫) আমাদের রয়েছে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত আধুনিক আইসিটি ল্যাব,মাল্টিমিডিয়া ক্লাস রুম,বিষয় ভিত্তিক বিজ্ঞানাগার ও ১০ হাজার বই সমৃদ্ধ শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত লাইব্রেরি।
৬) শ্রেণি কক্ষে শিক্ষার্থীদের পড়া প্রস্তুত করিয়ে দেয়া হয়।
৭) প্রতিদিন শ্রেণিপাঠে উপস্থিত শিক্ষার্থীদের প্রাইভেট পড়তে হয় না।
৮) শ্রেণিতে শতভাগ উপস্থিতি শিক্ষার্থীদের বছর শেষে পদক প্রদান করা হয়।
৯) বালক, বালিকাদের জন্য আলাদা শিফট।
১০)ক্লাসরুমসহ সম্পূর্ণ প্রতিষ্ঠান সার্বক্ষণিক সিসি ক্যামেরায় পর্যবেক্ষণ করা হয় ।
১১)খেলাধুলার জন্য রয়েছে সুবিশাল মাঠ।
১২) শিক্ষার্থী জন্য রয়েছে মানসম্মত কলেজ ক্যান্টিন।
১৩) শিক্ষার্থীদের যাতায়াতের জন্য রয়েছে ৯ টি কলেজ বাস।
১৪) সুবৃহৎ শহীদ মিনার, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও মুক্তিযুদ্ধ ভিত্তিক সুউচ্চ ম্যূরাল, সৌন্দর্যমন্ডিত একাডেমিক ভবন,অডিটোরিয়াম ও কলেজ মসজিদ সহ প্রয়োজনীয় সকল স্থাপনা সমৃদ্ধ এ শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা পরিস্কার পরিচ্ছন্ন মনোরম পরিবেশে পড়াশোনার সুযোগ পাচ্ছে।
১৫) বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, নবীন বরণ, ক্লাস পার্টি,ফেন্ডশীপ ক্লাস, ক্লাব ফেস্টিভ্যাল, সাইন্স ফেস্টিভ্যাল, আন্তশ্রেণি প্রতিযোগিতা,জাতীয় গুরুত্বপূর্ণ দিবস সমূহ পালন,সহ দেশের ঐতিহাসিক ও দৃষ্টি নন্দন স্থান সমূহে বার্ষিক শিক্ষা সফর আয়োজন করা হয়।
১৬) প্রতিটি পরীক্ষা শেষে অভিভাবকদের উপস্থিতিতে উত্তরপত্র বিতরণ ও ফলাফল ঘোষণা করা হয়।
১৭) পিছিয়ে পড়া শিক্ষার্থীদের বিশেষ তত্বাবধানে, লেখা পড়া করানো হয়।
১৮) ক্লাস কার্যক্রমে প্রথম থেকেই সর্বোন্নত ফলাফল অর্জনের পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের মেডিকেল, ইন্জিনিয়ারিং সহ দেশের খ্যাতনামা বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে স্থান পেতে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে পড়াশোনা করানো হয়।
১৮) ধুমপান ও রাজনীতি মুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান।
১৯) সর্বপরি প্রতিষ্ঠানটির মূলনীতি" শিক্ষা, নৈতিকতা, মানবতা ও দেশপ্রেম " মননে,আচরণে ধারণ করিয়ে ভবিষ্যৎ সুনাগরিক বানানোর পাশাপাশি প্রত্যেক শিক্ষার্থীর সুনিশ্চিত ভবিষ্যত বিনির্মাণে আমরা বদ্ধপরিকর।
দৈনন্দিন পাঠদান পদ্ধতিঃ
শিক্ষাবর্ষের শুরুতে সম্পূর্ণ বছরের শিক্ষা কার্যক্রমের রূপরেখা তৈরি করা হয়।এ রূপরেখা ক্যালেন্ডার তৈরি করে সকল শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের নিকট পৌঁছে দেয়া হয়।
প্রতিদিন প্রত্যেক শ্রেণির রুটিন অনুযায়ী নির্ধারিত সকল ক্লাস অনুষ্ঠিত হয়। বিষয় শিক্ষক গণ DLP( Daily Lesson Plan) অনুযায়ী ক্লাসে পাঠদান করেন।
শ্রেণিপাঠের মধ্যবর্তী সময়ে টিফিনের ব্যাবস্থা আছে।
#শ্রেণিতে শিক্ষাদান পদ্ধতিঃ
স্কুল সেকশনঃ
১)প্রতিদিন প্রথম ১০ মিনিট শ্রেণি ও সেকশন ভিত্তিক নির্ধারিত শ্রেণি শিক্ষকগণ SAT ক্লাস গ্রহণ করেন।এ ক্লাসে শিক্ষক উপস্থিতি, ড্রেসআপ ও ডিসিপ্লিন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় দেখেন।
২) বিষয় ভিত্তিক শিক্ষকগণ ৩৫ মিনিটের প্রতিটি ক্লাস গ্রহণ করেন। সময় বিন্যাস নিন্মরূপ
# DCT( Daily Class Test) ৫ মিনিট। পূর্বের ক্লাসের পড়ার ভিত্তিতে ১০ নম্বরের WCT( Written Class Test) বা OCT( Oral Class Test) গ্রহণ করেন।
# CW( Class work) ২৫ মিনিট। এ সময়ে Lesson plan অনুযায়ী শিক্ষক দৈনিক পড়া সুন্দরভাবে পড়ান এবং বুঝিয়ে দেন।এরপর পরবর্তী দিনের বাড়ির পড়া বুঝিয়ে দেন।
# HW( Home Work) ও ডায়েরী চেকিং ৫ মিনিট। ক্লাসে র শেষ ৫ মিনিট শিক্ষক গতকালের বাড়ির কাজ চেক করেন এবং ডায়েরি স্বাক্ষর করেন।
কলেজ সেকশনঃ
১)প্রতিদিন প্রথম ১০ মিনিট শ্রেণি ও সেকশন ভিত্তিক নির্ধারিত শ্রেণি শিক্ষকগণ SAT ক্লাস গ্রহণ করেন।এ ক্লাসে শিক্ষক উপস্থিতি, ড্রেসআপ ও ডিসিপ্লিন সংক্রান্ত যাবতীয় বিষয় দেখেন।
২) বিষয় ভিত্তিক শিক্ষকগণ ৩৫ মিনিটের প্রতিটি ক্লাস গ্রহণ করেন। সময় বিন্যাস নিন্মরূপ
# DCT( Daily Class Test) ৫ মিনিট। পূর্বের ক্লাসের পড়ার ভিত্তিতে ১০ নম্বরের WCT( Written Class Test) ৩ টি ক্লাসের ১ টি এবং বাকী দিনগুলো OCT( Oral Class Test) গ্রহণ করেন।
# CW( Class work) ২৫ মিনিট। এ সময়ে Lesson plan অনুযায়ী শিক্ষক দৈনিক পড়া সুন্দরভাবে পড়ান এবং বুঝিয়ে দেন।এরপর পরবর্তী দিনের বাড়ির পড়া বুঝিয়ে দেন।
# HW( Home Work) ও ডায়েরী চেকিং ৫ মিনিট। ক্লাসে র শেষ ৫ মিনিট শিক্ষক গতকালের বাড়ির কাজ চেক করেন এবং ডায়েরি স্বাক্ষর করেন।
এ কলেজে শিক্ষার্থীদের প্রতিদিনের পড়া প্রতিদিন আদায় করার বিষয়ে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়া হয়, এজন্য শিক্ষার্থীরা বরাবরই ভালো ফলাফল করে।
পরীক্ষা পদ্ধতিঃ
এ প্রতিষ্ঠানটিতে রয়েছে মানসম্মত পরীক্ষা পদ্ধতি। শিক্ষার্থীদের পড়াশোনা এগিয়ে নিতে আমাদের প্রতিষ্ঠানে যুগোপযোগী পরীক্ষা পদ্ধতি প্রবর্তন করা হয়েছে।
#পাবলিক পরীক্ষার ক্লাস সমূহের ক্ষেত্রেঃ
১) ৫ম ও ৮ম শ্রেণিতে পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষা থাকায়,এ দুটি শ্রেণিতে বছরের প্রথম ছয় মাসে সম্পূর্ণ সিলেবাস শেষ করা হয়। প্রতি ২ মাস পরপর ইউনিট পরীক্ষার মাধ্যমে তাদের সিলেবাস সম্পন্ন করা হয়। এরপর রিভিশন পর্বে ২ বার রিভিশন করা হয় এবং ২ টি মডেল টেস্ট গ্রহণ করা হয়। এছাড়া বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর পর্বে ভালো প্রস্তুতি সম্পন্ন করার জন্য MOWT( Marathon Objective Written Test) ও MOT ( Marathon Objective Oral Test) গ্রহণ করা হয়।
২)১০ম ও ১২শ শ্রেণিতে মূলত শিক্ষার্থীদের EXm Preparation কার্যক্রম গ্রহণ করা হয়।এ প্রতিষ্ঠানে এসএসসি ও এইচএসসির সিলেবাসের ৮০% নবম ও একাদশ শ্রেণিতে পড়ানো হয়। ১০ ম ও ১২শ শ্রেণিতে আসার পর প্রথম ৩ মাসে বাকি থাকা সিলেবাস শেষ করা হয় এবং সম্পূর্ণ বইয়ের ওপর PPT(Preparatory to Pre -Test) পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। পরবর্তী ৩ মাসে পূর্ণ রিভিশন শেষে Pre-test ও আরও একটি রিভিশন শেষে Test পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। নির্বাচনি পরীক্ষা শেষ হলেও এ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীদের বোর্ড পরীক্ষার ১৫ দিন আগে পর্যন্ত কলেজের তত্ত্বাবধানে প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয় এবং কমপক্ষে ২ টি মডেল টেস্ট গ্রহণের মাধ্যমে চূড়ান্ত প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়। এছাড়া বহুনির্বাচনি প্রশ্নোত্তর পর্বে ভালো প্রস্তুতি সম্পন্ন করার জন্য MOWT( Marathon Objective Written Test) ও MOT ( Marathon Objective Oral Test) গ্রহণ করা হয়।
# কেজি থেকে ৫ম ও ৬ষ্ঠ থেকে নবম শ্রেণির জন্যঃ
এ ক্লাস সমূহের পরীক্ষা সমূহ নিন্মরূপঃ
#FT(Fortnightly Test) প্রতিমাসে ১ টি, ১০ নম্বরের পরীক্ষা।এ নম্বর চূড়ান্ত ফলাফলে যোগ করা হয়।
#Mid Semester: প্রতি ৩ মাস অন্তর ২ টি।৫০ নম্বরের অনুষ্ঠিত হয়। প্রাপ্ত নম্বর চূড়ান্ত ফলাফলে যোগ করা হয়।
#Semester Final:৬ মাস অন্তর বছরে ২ টি। ১০০ নম্বরের বোর্ড প্যাটার্নে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
প্রত্যেক পরীক্ষা শেষে রেজাল্ট কার্ড দেয়া হয়।
#কলেজ সেকশনে একাদশ শ্রেণিতে পরীক্ষা :
# MT (Monthly Test) প্রতিমাসে ১ টি করে মোট ৪ টি।৩০ নম্বরের পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। প্রাপ্ত নম্বর চূড়ান্ত ফলাফলে যোগ করা হয়।
#Half Yearly Exm : একাদশ শ্রেণির ১৩ টি বিষয়ে বছরের মধ্যবর্তীতে প্রতিটি পত্রের ওপর ৫০ নম্বরের পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। প্রাপ্ত নম্বর চূড়ান্ত ফলাফলে যোগ করা হয়।
#Year Final Exm : একাদশ শ্রেণিতে ১৩ টি বিষয়ে ১৩০০ নম্বরের পূর্ণাঙ্গ বোর্ড প্যাটার্ন পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
এছাড়া প্রয়োজনের আলোকে বিভিন্ন সময়ে PT(Principal Test),PVT( Post Vacation Test) . গ্রহণ করা হয়।
এ পরীক্ষা সমূহের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এ প্রতিষ্ঠানে নিজেদের পড়াশোনায় বেশী মনোযোগী হচ্ছে, আর এর ফলোশ্রুতিতে বোর্ড পরীক্ষা সমূহে শিক্ষার্থীরা কাঙ্খিত ফলাফল অর্জন করতে সক্ষম হচ্ছে।
অভিভাবকদের সাথে মতবিনিময়:
অত্র প্রতিষ্ঠানের আরও একটি শিক্ষা সহায়ক বিষয় হলো অভিভাবকদের সাথে নিয়মিত সভা অর্থাৎ প্রত্যেক অভিভাবকদের সাথে মাসে অন্তত একবার অভিভাবক সভা আহবান করা হয়। যেখানে শিক্ষার্থী ,শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে সেতুবন্ধন রচনা করে শিক্ষা সহায়ক পরিবেশ সৃষ্টি করা হয়।
আমাদের সফলতাঃ
প্রতিষ্ঠার পর থেকে এ প্রতিষ্ঠানটি সফলতায় এগিয়ে যাচ্ছে। পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলে বিশেষ করে শতভাগ পাশ,জিপিএ ৫ প্রাপ্তী ও বৃত্তি অজর্নে বর্তমান প্রতিষ্ঠানটি সারা দেশে সুনাম কুড়িয়েছে।এছাড়া কো- কারিকুলা কার্যক্রমে আমাদের সফলতা দেশব্যাপী প্রশংসিত।এক নজরে আমাদের সফলতা সমূহ তুলে ধরা হলো।
একাডেমিক অর্জন সমূহঃ
স্কুল সেকশনের সফলতাঃ
জেএসসিঃ
সাল |
মোট পরীক্ষার্থী |
পাসের হার |
জিপিএ ৫.০০ |
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী |
2017 |
175 |
100% |
87 |
42 |
2018 |
236 |
100% |
42 |
57 |
2019 |
396 |
100% |
64 |
54 |
এসএসসিঃ
সাল |
মোট পরীক্ষার্থী |
পাসের হার |
জিপিএ ৫.০০ |
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী |
2017 |
75 |
96% |
2 |
8 |
2018 |
123 |
100% |
15 |
22 |
2019 |
121 |
95.87% |
4 |
4 |
2020 |
247 |
100% |
73 |
60 |
কলেজ সেকশনের সফলতাঃ
এইচএসসিঃ
সাল |
মোট পরীক্ষার্থী |
পাসের হার |
জিপিএ ৫.০০ |
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী |
2018 |
114 |
94.96% |
2 |
3 |
2019 |
123 |
100% |
12 |
|
2020 |
265 |
100% |
33 |
- |
প্রাইমারী সেকশনের সফলতাঃ
পিইসিঃ
সাল |
মোট পরীক্ষার্থী |
পাসের হার |
জিপিএ ৫.০০ |
বৃত্তিপ্রাপ্ত শিক্ষার্থী |
2017 |
54 |
100% |
11 |
4 |
2018 |
43 |
100% |
2 |
- |
2019 |
71 |
100% |
10 |
৪ |
ক্লাব কার্যক্রমে আমাদের অর্জন সমূহঃ
বিতর্ক ক্লাবঃ
বাংলা বিতর্কঃ
১) কালের কন্ঠ জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় সারাদেশের ৫৪৪ টি স্কুল কে পরাজিত করা ও ফাইনালে আদমজী ক্যান্টনমেন্ট স্কুল কে পরাজিত করে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার গৌরব অর্জন।
২) এটিএন বাংলায় জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় রানার্সআপ হওয়ার গৌরব অর্জন।
৩) বাংলাদেশ টেলিভিশন জাতীয় কলেজ বিতর্ক প্রতিযোগিতা ২০২০ এ
প্রথম রাউন্ডেঃ ড. মাহবুবর রহমান কলেজ ঢাকা।
২ য় রাউন্ডেঃ পাবনা ক্যাডেট কলেজ, পাবনা।
কোয়ার্টার ফাইনালেঃ আদমজী ক্যান্টনমেন্ট কলেজ কে পরাজিত করে.....
বর্তমান আমাদের বিতর্কিক দল সেমিফাইনালে উন্নিত হয়েছে।
করোনার কারনে প্রতিযোগিতা বন্ধ আছে।
ইংরেজি বিতর্কে আমাদের অর্জনঃ
২০১৯ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশন ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতায় বাংলা মিডিয়াম এ স্কুলটি অসাধারণ পারফরম্যান্স করেছিল,ঢাকা শহরের নামকরা সব ইংলিশ মিডিয়াম স্কুল গুলোকে পরাজিত করে ফাইনালে উন্নীত হয়,এবং রানারআপ হবার গৌরব অর্জন করে।
এ প্রতিযোগিতায় ধারাবাহিক ভাবে আমরা পরাজিত করি যথাক্রমে.....
১) প্রথম রাউন্ডেঃ সাউথ পয়েন্ট স্কুল এন্ড কলেজ ঢাকা ।
২) তার্কিশ ইন্টারন্যাশনাল হোপ স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা।
৩) সাবেরা সোবহান স্কুল এন্ড কলেজ, বি-বাড়ীয়া।
৪) মেপল লীপ স্কুল এন্ড কলেজ, ঢাকা।
এ সকল স্কুল এন্ড কলেজ কে পরাজিত করে ফাইনালে উন্নীত হয় আমাদের বিতার্কিক দল। ২০২০ খ্রীঃ সালে বাংলাদেশ টেলিভিশনে অনুষ্ঠিত জাতীয় ইংরেজি বিতর্ক প্রতিযোগিতায় আমরা প্রথম রাউন্ডে সিরাজগঞ্জের খাজা ইউনুস আলী ল্যাবরেটরি স্কুলকে পরাজিত করি। আমরা এখন ২ য় রাউন্ডে....। করোনা কালীন প্রতিযোগিতা বন্ধ আছে।
# স্পোর্টস ক্লাবঃ
প্রতিবছর কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে প্রদর্শনীতে সফলত আমাদের শিক্ষার্থীরা।কলেজের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন জাতীয় দিবসে কুচকাওয়াজ ও ডিসপ্লে প্রদর্শনীতে আমাদের শিক্ষার্থীরা বরাবরই জেলায় প্রথম হবার কৃতিত্ব দেখিয়ে আসছে। এছাড়া বছর ব্যাপী ফুটবল, ক্রিকেট সহ নানাবিধ খেলাধুলায় আমাদের শিক্ষার্থীদের অর্জন জেলাব্যাপী প্রশংসিত।
# বিজ্ঞান ক্লাবঃ
১) প্রতি বছর জেলার সবথেকে বড় ও আকর্ষণীয় সাইন্স ফেস্টিভ্যাল আয়োজন করে।
২) বছর ব্যাপী বিভিন্ন অলিম্পিয়াড আয়োজন করে।
৩) জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন বিজ্ঞান ভিত্তিক প্রতিযোগিতায় আমাদের শিক্ষার্থীরা সবসময় সফলতা দেখিয়ে আসছে।
৪)২০১৯ সালে জাতীয় বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সপ্তাহে আমাদের শিক্ষার্থীরা প্রকল্প উপস্থাপনায় ঢাকা বিভাগে সেরা হবার কৃতিত্ব দেখায়।
পরিশেষে একটিই কথা মজিদ জরিনা ফাউন্ডেশন স্কুল এন্ড কলেজ আপনার সন্তানের উজ্জ্বল ভবিষ্যত গড়ে তোলার জন্য প্রস্তুত। তাহলে আর দেরী কেন,এখনই আপনার সু-চিন্তিত সিদ্ধান্ত দিয়ে আপনার সন্তানের ভবিষ্যত গঠনে দায়িত্ব পালনে অংশগ্রহণ করুন।